পোষ্টের সোর্সটা একটু সরাসরি লিংক এর মাধ্যমে উপস্থাপন করলে উপকৃত হতাম।
https://triple-a.io/crypto-ownership-data/এর অর্থ উত্তোলন এর জন্য বিভিন্ন লেনদেন করার প্রয়োজন হয়। এই লেনদেন দরুন সরকার অনেক অর্থ crypto থেকে উপার্জন করে। আমার মতে যে যেহেতু বাংলাদেশ এ এত গুলো ব্যাবহার করি রয়েছে ।
আর বাংলাদেশের লেনদেনের জন্য বেশিরভাগ অর্থ উপার্জন করছে ব্যাংক ও বিকাশ, রকেট এবং নগদ।
প্রত্যক্ষ দৃষ্টিতে দেখতে গেলে বিষয়টি আসলে এমনই তবে পরোক্ষভাবে দেখতে গেলে বাংলাদেশের ভিতরে যেভাবেই হোক টাকা আসে মানে দেশে অর্থনীতিতে টাকা যোগ হওয়া যেমন যখন আপনি কোন কিছু কিনতে যাবেন তখন ওইটার ওপর ধার্য করা কর সরকারের কাছে জমা হয়। তবে এটা সত্যি যে প্রাথমিক স্টেটে ক্রিপ্টো থেকে উপার্জনের প্রাথমিক অংশীদার হচ্ছে ব্যাংক এবং বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং কোম্পানি গুলো।
জি ভাই আছি তো ট্রেড এ। ফোন ব্যবহার করতেও এখন ভয় করে। বাংলাদেশ সরকার তো সবার ফোন এর ডাটা এক্সেস করতে পারে। মেসেঞ্জার এ কিছু বল্লেও তার এক্সেস সরকার এর কাছে আছে। হয়ত অনেকেই জানে না বিষয় টা, তবে এইটাই সত্যি।
বেট ৩৬৫ এর মধ্যে যে বেটিং চলত তার এডমিন বাংলাদেশ এর। উত্তরবঙ্গ থেকে তিন জন কে আটক করা হইছিল যারা এর সাথে যুক্ত ছিল। বেটিং আলাদা জিনিশ জানি বাট এই গুলা চলতে চলতে কবে যে ক্রিপ্ট ব্যবহারকারী দের উপর হামলা করে কে জানে।
সতর্ক থাকা ভাল।
ক্রিপ্টো ব্যবহারকারীদের ওপর অলরেডি এই হামলা চলতেছে, যা আমি অলরেডি কিছুটা উল্লেখ করেছিলাম। আমি জানতে পেরেছিলাম যে বাইনান্স এর পিটুপিতে ডিবি বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন একাউন্ট খুলে অর্ডার ক্রিয়েট করে রাখে এবং এভাবে যারা পড়ে ওই অর্ডার এ অর্ডার করে থাকে তারপর তাদের ব্যাংক বা বিকাশের মোবাইল নাম্বার এর মাধ্যমে খুঁজে বের করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
তাই আমি মনে করি বর্তমানে যারা বাইনান্সে পিটুপি ট্রেডিং করে থাকেন তারা কম ট্রেড করা একাউন্টগুলো থেকে অর্ডার ক্রিয়েট করা বিরত থাকুন এবং ৭০০ ,৫০০ এর উপরে ট্রেড করা একাউন্টগুলোর সাথে ট্রেডিং করুন।