আমাদের দেশে আসলে এইসব নিয়ে স্ট্যান্ডার্ড কোন গাইডলাইন নাই। সি আই ডি কে পাঠানো ওই বিবৃতি থেকে বলা যায় ক্রিপ্টো ব্যবহার অবৈধ নয় কিন্তু আবার পরে বলল ২০১৭ থেকে সরে আসে নাই।
আসলে এইসব একটা নাকট মনে হয় অনেক সময় আমার। বাংলাদেশে একটা সিটি নির্বাচনে শুনেছিলাম যে কয়েক হাজার কটি টাকা লেনদেন হয়েছিলো সবকিছুই বিটকয়েন এর মাধ্যেমে, আবার গত বছরে বেশ কিছু স্ক্যাম হয়েছিলো সেখানেও নাকি প্রশাসনের অনেক মানুষ ইনভেস্ট করেছিলো। কোনো একদিন হয়তো ক্রিপ্টোকারেন্সি বইধতা দিবে ততোদিনে বাংলাদেশ অনেক মুনাফা হারাবে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বলে কথা। এদেশে যত ভালো মানুষ আছে তার চেয়ে দ্বিগুণ খারাপ মানুষ রয়েছে। তারা দেশের কথা না ভেবে নিজের স্বার্থের কথা ভাবে। আর বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অর্থপাচার করে। যাকে আমরা কালো টাকা বলে জেনে থাকি। বিটকয়েন যদি বাংলাদেশে বৈধতা দেয় তাহলে দেশে আরো দুর্নীতি বেড়ে যাবে। দেশ থেকে কোটি কোটি টাকা গায়েব হয়ে যাবে। অন্য সকল রাষ্ট্রের মানুষ যেরকম নিজের দেশের কথা ভাবে। সে রকম যদি বাংলাদেশের মানুষ ভাবতো তাহলে বাংলাদেশ আরো অনেক উন্নত হয়ে যেতো। বাংলাদেশের মানুষ শুধু পারে মানুষের ভালো দেখলে তার ক্ষতি কিভাবে করা যায় সেটা নিয়েই মানুষ করে থাকে। অন্যের উন্নতি দেখতে পারেনা বাঙালি। কোন এক সময় যদি বাংলাদেশ থেকে টাকার নোট উঠেও যায়। তারপরও বিটকয়েন বাংলাদেশের বৈধতা দেবে না। বিটকয়েন যদি বাংলাদেশে বৈধতা দিত তাহলে অনেক আগেই দিতো।