পেপাল নিয়ে বাংলাদেশের কি অবস্থা ? আমি দেখতেছি গতবছর পেপাল ৬০৪ মিলিয়ন মানে হাফ বিলিয়ন ডলারের উপরে বিটকয়েন এবং ইথারিয়াম ধারণ করেছিল। এটা পেপালের বার্ষিক একটি প্রতিবেদন থেকে পাওয়া গিয়েছে। ক্রিপ্টো কারেন্সি একসেপ্ট করার পর থেকে তাদের এই অবস্থান হয়েছে। আফসোস বাংলাদেশ পেপাল চালু করতে গিয়ে চালু করেনি।
পেপাল আর ক্রিপ্টো!
আমাদের জেনে রাখা ভালো যে পেপাল ক্রিপ্টোকারেন্সি বায়/সেল করতে দেয় কিন্ত উইথড্র দিতে দেয় না। মানে ক্রিপ্টো ক্রয় করলে পেপালের প্ল্যাটফর্ম এ রাখতে হবে। যদি বিক্রি করতে হয়, তাহলে সেখানেই বিক্রয় করতে হবে। মানে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পেপালেই লেনদেন করতে হবে।
এছাড়াও, পেপাল নিজে কোন কয়েন হোল্ড করেন না। ব্যবহারকারীদের কয়েন তারা তৃতীয় পক্ষের মানে কাস্টোডিয়াল ওয়ালেটে রাখছে যা খুবই রিস্কি। কেউ যদি ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে সচেতন থাকবেন।
পেপালের মতন এমন সার্ভিস দেয় এমন আরো কোন প্ল্যাটফর্ম আছে কি ? কেউ ব্যবহার করে থাকলে আমাকে জানাবেন।
কিছুদিন আগে এক ভাই শেয়ার করছিল pypl মনে হয়। সেখানেও ক্রিপ্টো বায় সেল করা যায়।
এইরকম দেখলেই রিপোর্ট করবেন। ব্যান খাবে। অন্যরা দেখে অন্তত শিক্ষা পাবে, কপি পেস্টের চিন্তা করবে না। মেরিট সিস্টেম আসার পর থেকে এইসব একদম কমন হয়ে গেছে। মানুষ মেরিট পাওয়ায় জন্য কত চেষ্টাই না করছে। #স্যাড_মেরিট_লাইফ
অনেকদিন পর। ইনবক্স দেখবেন। আইপিএল পুল হলে জয়েন করবেন কি না জানাবেন।