তার একটা ভিডিও বার্তায় শোনলাম তিনি বলছেন যে আপনারা গুজবে কান দিয়ে আমাদের সরকার এবং একটা মন্ত্রনালয়কে দোষ দেয়া ঠিক হচ্ছে না। আপনারা যাচাই বাছাই না করে গুজবে কান দিয়ে সরকার এবং আমাকে কথা শোনাচ্ছেন। এখন ব্যাপার হলো বাংলাদেশের প্রথম সারির টিভি মিডিয়া এবং অনলাইন মিডিয়াগুলো যদি গজব ছড়াতে সাহায্য করে, সেখানে সাধারন মানুষকে দোষ দিয়ে কি লাভ? তারা তো নিউজ থেকে দেখেই সমালোচনা করছে।
এইটা একটা সিন্ডিকেট, যেই সিন্ডিকেট ঈদের পরে আন্দোলনের ডাক দেয়, যেই সিন্ডিকেট বলে আগামী এক মাসের মধ্যে দেশ শ্রীলঙ্কার মত দেউলিয়া হয়ে যাবে। তারা এখনো একই প্রপাগান্ডা ছাড়ানোর চেষ্টা করছে। আমি এইবারের কাহিনী নিজ চোখে দেখেছি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু ছড়িয়ে দেয়া এখন অনেক সহজ। আর বিষয়টা একটু স্পর্শকাতর হলে তো আর কোনো কথাই নাই। বাংলাদেশের মানুষ নেগেটিভ নিউজ খায় বেশি। কিন্তু সবচাইতে খারাপ ব্যাপারটা হলো প্রথম সারির মিডিয়াগুলো এগুলো তে জয়েন করছে। ঈদের পরে আন্দোলনের কথা শুনে হাসি পাইলো। আমি বুঝেছি আপনি কাদের কথা বলেছেন। তবে সব দলেই আইডল হওয়ার মতো কিছু ব্যাক্তিত্য থাকে যাদের দেখে মানুষ রাজনীতিতে ইনভল্ব হয়। একটা দলের সব নেতা কর্মী ভালো হয় না। মাশরাফীর কথা দেখেন, তার এলাকায় সে তুমুল জনপ্রিয়। তবুও কিন্তু আরো প্রার্থী আছে যারা মনোনয়ন পেতে চায়। এর কারন কি? এরা মাশরাফির জন্য খেতে পারছে না। এরা খেতে হলে নিজে খমতায় এসে খেতে হবে।