মানুষ গনতন্ত্র অধিকার আবারো কোনোদিন ফিরে পাবে কি না তা বলা যায় না। জনগণের ভোটের কোনো দাম নাই তাই ভোট দিতে যায়নাই মানুষ এবারের নির্বাচনে। আমি এবছর প্রথম ভোট দেওয়ার সুযোগ পাইছি তাই খুশিতে ভোট দিতে গেছি যাইয়া দেখি ভোটার নাই। ৭ ঘন্টায় ভোট পড়েছিলো ২৭% পরে শেষের ১ ঘন্টার নাকি ভোট হইছে ১৩% মোট ৪০% ভোট কাস্ট হইছে পুরা বাংলাদেশে। যাইহোক প্রথম ভোট তাই আমি ভোট মিস করিনি আর আমার পছন্দের পার্থি আমাদের আসন থেকে বিজয়ী হইছে এটা অনেকটাই আনন্দের যে প্রথম ভোট নষ্ট হয়নাই।
আমারও ভাই ভোটার হওয়ার পরে সংসদ নির্বাচনের এটাই প্রথম ভোট দেওয়ার সুযোগ ছিল, কিন্তু ভাই আমি ভোট দেইনি বর্জন করেছি বর্জন করার কারণ অবশ্যই বিএনপি এর আহ্বান নয় নিজ থেকে স্বইচ্ছায়।
কারণ এবারের নির্বাচন অনেকটাই এরকম হয়েছে-
"ঈগল জিতলে আমি তোমার,
নৌকা জিতলে তুমি আমার।"সো এই নির্বাচনের আবার কিসের ভোটাভুটি। তাই অযথা নিজের টাইম সেখানে ওয়েস্ট না করে নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম।
জাল বিটকয়েন ইটিএফ কে আপনারা কি মনে করেন এটা কি একটি সিরিয়াল নাটকের মত মনে হচ্ছে না? কিছুক্ষণ আগে U.S securities exchange and commission থেকে পোস্ট করা হয়েছে বিটকয়েন ইটিএফ অনুমোদন করা হয়েছে এবং তার একটু পরেই Gray Gensler বলেছেন @SECGov (X)twitter account আপস করা হয়েছে এবং একটি অনঅনুমোদিত টুইট পোস্ট করা হয়েছে। ইটিএফ অনুমোদনের পর মার্কেট বাড়তে শুরু করে তার একটু পরে বলা হয় অনুমোদন করা হয়নি এবং সেখান থেকে মার্কেট ডাউন হতে শুরু করে। এখান থেকে কি বোঝা যাচ্ছে না বিটকয়েন ইটিএফ সম্পূর্ণ নাটকীয় একটি ঘটনা। এতদিন কোন টুইটের একাউন্ট হ্যাক হলো না আর আজকে বিটকয়েন ইটিএফ অনুমোদন দেওয়ার সাথে সাথে টুইটার একাউন্ট হ্যাক হয়ে গেল?

এটা ভাই নাটক মনে করবো কেন এটা তো ভাই সার্কাস। সকালে উঠে আমিও টুইটারে নোটিফিকেশন পায় যে বিটকয়েন ইপিএফ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে পরে দেখি এই কান্ড। তবে আমার যা মনে হচ্ছে তারা একসেপ্ট ও করবে না রিজেক্টও করবে না শুধু ঝুলিয়ে রাখবে তবে ভবিষ্যতে একসেপ্ট করা ছাড়া হয়তো অন্য কোন উপায় থাকবেনা।