আগে বাংলা বোর্ডে আসলে দেখতে পেতাম তেল দেওয়া নিয়ে সবাই ব্যাস্ত আর বিশেষ করে একটা জিনিস তা হলো কে র্যাংক আপ করলো তার পোস্টার নিয়ে মিছিল জাতীয় নির্বাচনে মতো। আর এখন দেখতাছি যে ওয়ার্ড গেমের রাউন্ড আসতেই আছে আর বাংলাতে শুরু এগুলাই চলতাছে। এখন এটাই ট্রেন্ডিংয়ে আছে। যাইহোক ভাই আমি আপনাকে দোষারোপ করতেছি না। সমস্যা হলো বাংলাদেশের কোনো লোকাল বোর্ড নাই। যাই পোস্ট করা সহ সব এক যায়গাতেই তাই সব জগাখিচুরি হয়ে যায়৷ তাই আমি আপনাকে পরামর্শ দিবো যে আস্তে ধীরে এই গেমের রাউন্ড চালান বাংলাদেশ টপিকটা কেনন যেনো একঘেয়েমি হয়ে গেছে। প্রতিটা রাউন্ড শেষ হবার পর অন্তত ১ সপ্তাহের গ্যাপ রাখেন তাহলে জিনিসটা দেখতে ভালো লাগবে।
খারাপ সাজেশন দেননি কারণ গ্লোবাল কোন মেম্বার অথবা ফোরাম এর কোন অফিসিয়াল স্টাফ যদি আমাদের বাংলা থ্রেড কে বোর্ড করা যায় কিনা এর জন্য আমাদের একটিভিটি এনালাইসিস করতে আসে তাহলে তারা এই ধরনের অ্যাক্টিভিটি দেখে ইমপ্রেস নাও হতে পারে।
তাই আমি বলব Mahiyammahi আপু অথবা ভাই যেটাই হোন না কেন এই গেমসগুলো মাসে দুইবার অথবা চারবার দেওয়ার চেষ্টা করুন আর আপনার এসমেরিট গুলোকে অন্যান্য ভালো পোস্ট দাতাদেরও দান করুন।
অবৈধ তবু ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৫তম
আমরা এখানে যারা আছি সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে থাকি। আপনারা কি জানেন আমাদের বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ হওয়া সত্বেও ব্যবহারের দিক দিয়ে কত নম্বর অবস্থানে রয়েছে? আজকের নিউজ ঘাটাঘাটি করতে গিয়ে এই নিউজটা দেখতে পেলাম তাই এখানে শেয়ার করলাম। এক যুগের বেশি সময় ধরেই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করার প্রচলন দেখা যাচ্ছে। দিন যাচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ কিন্তু অনেক লোকেই গোপনীয়তা রক্ষা করে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে থাকেন। যেমন আমাদের বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ কিন্তু আমরা অনেকেই বিটকয়েন বা অন্যান্য কয়েনে বিনিয়োগ করেছি।
যাইহোক, প্রতিবেদনে ১৫১টি দেশে ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারের নানা তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। কোন দেশ কতটা ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রহণ করছে, সে তালিকাও প্রকাশ করা হয়। চারটি বিভাগে বিভিন্ন দেশকে তালিকাবদ্ধ করা হয়েছে। তালিকার শীর্ষে আছে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত, নাইজেরিয়া ও ইন্দোনেশিয়া। কোন দেশ কেমন ক্রিপ্টো গ্রহণ করছে, সেই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৩৫ দেখানো হয়েছে। বাংলাদেশের চেয়ে পেছনে আছে মিয়ানমার, তাদের অবস্থান ৭৮। পাকিস্তানের অবস্থান ৯, শ্রীলঙ্কার অবস্থান ৭২, নেপালের অবস্থান ৭১ নম্বরে। তালিকা অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ৪, কানাডা ১৮, রাশিয়া ৭, চীন ২০, জাপান ২৩ ও অস্ট্রেলিয়া ৩৯ নম্বরে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশে অবৈধ তবুও ১৫১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৩৫ নাম্বারে রয়েছে।
সোর্স:
প্রথম আলো নিউজ।। আরে ভাই গেমসের ভেতরে আপনার এই ভালো পোস্টটি নজরেই পড়েনি এই বিষয়ে আমি এখনো পর্যন্ত জানতাম না, তবে আমার একটু সন্দেহ রয়েছে এই প্রতিবেদনের উপরে কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি যদি ডিসেন্টালাইজ হয় এটাতে ব্লগ চেইন এর মাধ্যমে শুধুমাত্র ওয়ালেট গুলোকে এনালাইসিস করে প্রতিবেদন তৈরি করা যেতে পারে যে কোন কোন ওয়ালেটের কি পরিমান ক্রিপ্টোফান্ড রয়েছে।
এই প্রতিবেদন গুলো কি শুধুমাত্র বাইনানস বা অন্যান্য সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জার বা centralize platform গুলোর ডাটা অনুসারে তৈরি করা হয়েছে?
