ভাইয়া আমার রেফার লিংক থেকে হয়তো বেশ কয়েকজন একাউন্ট করেছে এবং তারা হয়তো কিছু টোকেন ক্রয় করেছে ফলে আমি কিছু কমিশন পেয়েছি এবং ৪৪ ডলার দিয়ে আমিও বিনিয়োগ করেছি। আমি বেশ কয়েকবার আমার বিনান্স (Binance) একাউন্টে উইড্র করেছি। প্রতিদিন একটি স্টাকিং বোনাস দেয় এবং সেই বোনাস টোকেন গুলো ০.০০৩৩ প্রাইস রেটে তারা ক্রয় করে এবং কিছু সময় পর তারা বাইনান্স একাউন্টে বিক্রি করা ডলার দিয়ে দেয়। জানিনা এটা কতদিন চলবে তবু যদি ইনভেস্টমেন্ট করা টাকা উঠে আসে তাহলে স্টেকিং শেষ হলে আমি ক্রয় করা টোকেন বিক্রি করে দেব।
এটাও এক প্রকার Ponzi Sceme । কতো সহজে তারা মানুষের বিশ্বাস অর্জন করে ফেলে। প্রথমে সবাইকে ফ্রিতে পেমেন্ট দেয়া শুরু করলো, এখন অনেক মানুষ এটা ধুমসে ইনভেষ্ট করছে, আমার মনে হয়না এটা খুব বেশি দিন রান করবে। তবে যারা আগে ইনভেষ্ট করেছে, তারা প্রফিট এই থাকবে। কিন্তু যারা অন্যদের পেমেন্ট দেখে নতুন করে ইনভেষ্ট করছে, তারা লস করবে বলে মনে হচ্ছে।
@Learn Bitcoin ভাই আপনার হয়তো তারিখের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে। বিটকানেক্ট খুব সম্ভবত 2016-2018 সালে তাদের অপরাধের বিস্তার করেছিল। ১৬ই জানুয়ারি ২০১৮ সালে তাদের সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয় এবং জনগণের মেরে দেওয়া টাকা রিফান্ড করার জন্য বাধ্য করা হয়।
এখানে হয়তো আপনার সালের উল্লেখ ভুল হয়েছে।
বিটকানেক্ট উইকিপিডিয়া:
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Bitconnect এবার আমি অসলেই কনফিউজ্ড হয়ে গেলাম। আমাকে কি অন্য কোনো প্রজেক্ট এর কথা বললো? আমাকে উনি যেটার কথা বললো, বিটকানেক্ট বলেই মনে হলো। অনেক দিন আগের কথা, তাই সঠিক মনে করতে পারছি না। তবে যেটাই হোক, সে প্রজেক্ট স্ক্যাম করেছে।
তবে মাশরাফি মিন মুর্তজা এই কাজটা আসলে টাকার লোভে করেছিলেন। অথবা এমনও তো হতে পারে যে মাশরাফি মনে করেছিলেন যে প্রজেক্ট জেনুইন এবং মার্কেট থেকে উধাও হবে না। এই ভরসা থেকেও হয়তো সে প্রমোট করতে পারে। যেটা জানি না সেটা এভাবে না বলাই ভালো।
ই-অরেন্জ এর ব্যাপার টা সঠিক জানি না। তবে এস পি সি যে কোম্পানি টা মাশরাফির সাথে চুক্তি করেছিলো, তারা মাশরাফিকে কোনো টাকা দেয় নি। তারা বলেছিলো মাশরাফির নড়াইল এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট গুলোতে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে দেবে। আর এতেই মাশরাফি রাজি হয়েছে ব্রান্ড এম্বাসেডর হতে। মাশরাফি কি ই-অরেন্জ এর ব্রান্ড এম্বাসেডর ছিলো?