বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, পাঁচ বছর আগে এরকম পরিস্থিতিতে পড়েছিলাম যার কারণে আমি আর দ্বিতীয়বার এরকম ভুল করতে যাব না। প্রবাদে আছে ন্যাড়া দ্বিতীয়বার বেলতলায় যায় না।
আমি বেল তলায় বার বার যাই ভাই। যাই হোক, আমি মূলত এসব ধরনের ঝামেলায় পড়ি নাই। ড্রাইভিং লাইসেন্স করার সময় প্রথমে তো একটা লার্নার কার্ড দেয় যেটা দিয়ে আপনি আপাতত লোকালে প্র্যাক্টিস করতে পারবেন। কিন্তু শহরে যেতে পারবেন না। আমি এসব আসলে জানতাম না। প্রথমবার মামলা খেতে খেতে ২৫০০ টাকা দিয়ে বেচে আসলাম। আবারো কয়েকদিন পর একই কারনে ৫০০ টাকা দিলাম। পরের বার সার্জেন্ট ছিলো না তাই অল্পতে বেচে গেছি।
আপনেতো লাইসেন্স না পেয়ে মামলা খাইছেন আর আমি হতবাগা লাইসেন্স থাকা সত্তেও ৩০০০ টাকার মামলা খাইছিলাম। কপালে দুঃখ থাকলে যা হয় আর কি। আমি লাইসেন্স ছাড়া শহর দিয়া গাড়ি চালাইছি কোনোদিন সার্জেন্ট সিগনাল দেয়নাই আর সব লাইসেন্স হবার পর একদিন গাড়ির স্মার্টকার্ড আর ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্মার্টকার্ড সাথে নিয়া গেছি শহরে সিগনাল দিয়া দিলো সবকিছু দেখার পর বলে হেলমেট কই, এবার লউ ঠেলা কোনো কথা নাই ডাইরেক্ট মামলা দিয়া রিসিট ধরাইয়া দিলো। আর এখন রাস্তাঘাটে যেভাবে পুলিশ ফোন সার্চ করা শুরু করছে কি থিকা কি ঝামেলায় ফালাইয়া দিবো বিশ্বাস নাই।
হ্যাঁ আপনার মত আমিও ভাবছি মোবাইল ফোন অল্টারনেটিভ ইউজ করব। একটি ফোন বাড়িতে রাখবো এবং আরেকটি বাহিরে বের হলে ব্যবহার করব। তবে মোবাইল ফোনের সব সময় হাইড করে রাখা যায় না। মাঝেমধ্যে যদি ব্যবহার করা হতো তাহলে কেবল সম্ভব হতো। বিটকয়েন ফোরাম এমন হয়ে গেছে যেখানে দিনে আপাতত একশোবার না ঢুকলে ভালো লাগেনা, সময় কাটেনা।
আমি কিন্তু কোনো অল্টারনেঠিভ ফোন ইউজ করি না। তবুও এমন একটা এপস ইউজ করি যেটা আমার এপস গুলো হাইড করে রাখে। তবে ইনষ্টলেড এপস এ গেলেই তো ফেসে যাবো। যাই হোক, যেহেতু গ্রামে থাকি, পুলিশের আনাগোনা এই এলাকায় তেমন নাই। তবে শহরে গেলেই সমস্যা। কম্পিউটারের মতো করে মোবাইল ডুয়েল বুট করা গেলে ভালো হতো। চেক করতে হবে যে এমন কোনো সিষ্টেম আছে নাকি।
Xiaomi ফোনগুলাতে আমি দেখছি ২ টা ইন্টারফেস করা যায় আমি নিজেও ব্যবহার করছি যখন আমার Xiaomi ফোন ছিলো। এক লক এ এক ইন্টারফেস আসছে আরেক লকে আরেক ইন্টারফেস আসছে আপনি কম্পিউটারে যেমনটা করতে পারেন সেখানেও সেরকম করা যায় অপশনটার নাম সম্ভবত ছিলো (সেকেন্ড স্পেস)