আমি লিখতে লিখতে দেখি আপনি এ বিষয়ে পোস্ট করে ফেলেছেন. জ্বি এটা ডুয়েল স্পেস বলেই পরিচিত. তবে আমি শুধু শাওমি ফোনে না অন্য ফোনেও বিষয়টা দেখেছি. Vivo, oppo এমনকি samsung এর ডিভাইস গুলোতেও আছে. তবে সব ফোনে আছে কিনা জানা নাই.
ভাই আমিও OPPO ফোন ইউজ করি অনেক খুজলাম ফেলাম না। সেটিংসে গিয়ে সার্চ করলাম কই দেখতে পেলাম না।
ডুয়েল স্পেস হয়ত কয়েকটি স্পেসিফিক মডেল মডেলে সাপোর্ট করে। এজন্য অপশনটি খুঁজে পাননি। তাছাড়া এক এক ফোনে এটা একেক নামে থাকতে পারে যেমন: Second Space, Dual Space, Guest User ইত্যাদি। এগুলো বিশেষ করে স্পেশাল ফিচারস এ থাকে। যদিও আমি জানিনা তবে আপনার ফোন এর সেটিং অপশনে গিয়ে এবাউট ফোন ডিটেলসে এগিয়ে মোবাইল ভার্সন এর রিপোর্ট একবার ট্যাপ করে ডেভলপার অপশন চালু করে তারপর সার্চ করে দেখতে পারেন।
তাছাড়া বিভিন্ন অ্যাপস হাইডার ব্যবহার করতে পারেন, এক্ষেত্রে আপনি ক্যালকুলেটর আইকন ওয়ালা অ্যাপস গুলো ব্যবহার করতে পারেন।

তবে এগুলো সব ফিচারস ইউজ করার জন্য আপনার ফোন কেউ স্ট্রং হতে হবে Second Space অপশনটি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছিল কিন্তু আমার ফোনের বয়স দুই বছরের বেশি, ব্যবহার করতে গিয়ে দেখলাম প্রচুর ল্যাগিং।
আমি বেশ কিছুদিন Apple ব্যবহার করছি এটা অনেক সিকিউর কিন্তু এটার কয়েকটা সমস্যা হলো এর অত্যাধিক দাম যার কারণে আসলে এটা ব্যবহার করার এবিলিটি সবার হয় না আবার দ্বিতীয়তঃ এটাতে চার্জ কম থাকে তাই অ্যান্ড্রয়েডের মত রাফ ব্যবহার করা সমস্যা। আমি চার্জের ঝামেলার জন্য apple 12 pro max বিক্রি করে Samsung এ মুভ করছি। তবে Apple আর Android দুইটার ভিন্ন মজা। তবে সিকিউরিটির জন্য apple ব্যবহার করাটা ভালো আর দেখবেন এর জন্যই যত বড় বড় নেতা, এমপি মন্ত্রি, সেলিব্রিটি সব Apple এর মধ্যেই থাকে এন্ড্রয়েড এভোয়েড করে এরা। যেহেতু বাংলাদেশে ক্রিপ্টো এখনো বৈধ না তাই সিকিউরিটির জন্য Apple ব্যবহার করা উচিৎ যদি সামর্থ্য থাকে। আমি আবারো Android চালান বাদ দিবো কিন্তু বর্তমানে কিছুটা ফাইনানশিয়াল ক্রাইসিসে আছি তাই মন চাইলেও মুভ করতে পারতেছি না।
যদি সাস্পিসিয়াস কোন এক্টিভিটি দেখা যায় তাহলে সেটা হোক আপনার অ্যান্ড্রয়েড বা আইওস আমার মনে হয় না রক্ষা পাওয়া যাবে। কারণ আপনার আইপি ট্র্যাকিং করলে সবকিছুই দেখা যেতে পারবে। তাই যদি কোন বড় ধরনের ক্রিপ্টো প্রজেক্ট এর সাথে জড়িত থাকেন অথবা বেস্ট সিকিউরিটি চান তাহলে ওইসব প্রজেক্ট এর কাজ বা ইনফরমেশন যেকোনো ধরনের মোবাইলে ব্যবহার না করাই ভালো। এক্ষেত্রে বেস্ট সিকিউরিটি চাইতে গেলে ভিপিএন ব্যবহার করতে হবে আইপি হাইড করার জন্য।
তাছাড়া ব্রাউজিং এর ক্ষেত্রে টর ব্রাউজার ব্যবহার করা উত্তম হবে। আর কম্পিউটারের ক্ষেত্রে Virtual Box ব্যবহার করে সেখানে কাজ করতে পারেন এক্ষেত্রে Linux ব্যবহার করা সবচাইতে ভালো। আমি নিজেও Kali Linux সেটআপ করে রেখেছি ভার্চুয়াল বক্সে তবে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম আমার কাছে ইউজার ফ্রেন্ডলি না হওয়ার কারণে Win10 অপারেটিং সিস্টেম ইউজ করতেছি।