ভাই আমার আবার অবস্থা তো সেই আগের মতোই এখনো ট্রানজেকশন কনফার্ম হয় নাই। আমি দিছিলাম ৩০sat এ আজকেও যখন কনফার্ম হলো না, মেমপুল আবার নতুন করে শুরু হয়েছেন। এ ধরনের সমস্যা সম্মুখীন কখনো হই নি, জানি না কি অবস্থা হবে??
30 sat/vB অতিরিক্ত কম হয়ে গেছে, ভাই। দুপুরে কিছু বিটিসি সেল করলাম সেখানে 12$ বা 75 sat/vB (+-) দিতে হইছিল। পরে সন্ধায় মেমপুল চেক দিয়ে দেখি 4.5$ বা 70 sat/vB (+-) চলতেছে। লে হালুয়া, কয়েক ঘন্টার মাঝে ফি কমে গেছে।

এখন তো ভাই আরো কমেছে, দুঃখজনক ব্যাপার হলো গিয়ে তিনি ট্রাস্ট ওয়ালেট ব্যবহার করেছেন, এর কারণে ট্রানজেকশন ফি বাড়ানোর কোনো সুযোগ পাননি।
আমার তো মনে হচ্ছে শেষ পর্যন্ত তার ট্রানজেকশনটি আনকনফার্ম অবস্থায়ই মিমপুল থেকে ড্রপ হয়ে যাবে।


করোনার কথা জানিনা তবে আমি ৪-৫ দিন ধরে বেশ জ্বর, সর্দি, ঠান্ডায় ভুগতেছি। আল্লাহ জানে কি হইছে, ডেঙ্গু হওয়ার ভয়ে আছি। সকালে জ্বর থাকে আবার দুপুরে চলে যায়, বিকালে আবার আসে আবার রাতে চলে যায়। এমন আসা যাওয়ার মধ্যে চলতেছে।
তাড়াতাড়ি প্লাটিলেট চেক দিয়ে ফেলেন, যদিও আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণেও বেশিরভাগ মানুষেরই জ্বর ঠান্ডা লাগতেছে তারপরও আমি মনে করি সতর্ক আগে থেকেই থাকা উচিত মাঝখানে আমারও ডেঙ্গু হয়েছিল, সেই অবস্থার কথা আর নয় আমার সবকিছু ডাউনফলে ফেলে দিয়েছিল এই ডেঙ্গু। প্লাটিলেট বেশি কমে গেলে ডাক্তার অবশ্যই আপনাকে স্যালাইন দিতে বলবে। মানে শেষপর্যন্ত হসপিটালে ভর্তি হতে হবে, তাই আগেভাগে চেক করিয়ে ফেলেন।
যাইহোক এখনো কিছু কিছু ওলামা কেরাম ক্রিপ্টোকারেন্সি কে জুয়ার সাথে তুলনা করে এখনো হারাম বলে আখ্যায়িত করেছেন। এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয়ে আমি যতটা জানি হাদিসে কোন কিছু লেখা হয় নাই। তাই ইসলামী বড় বড় ওলামাকেরাম যে ফতুয়া দিবেন, ইসলামী অনেক বড় বড় সংগঠন রয়েছেন তারা ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী যে ব্যাখ্যা দিবেন তাই আমাদের মেনে নিতে হবে।
সমস্যা আসলে অন্য যায়গায়। আজকের দিনের বেশিরভাগ ওলামাগন ডিজিটাল কোনো কারেন্সি সম্পর্কে খোজ খবর রাখেন না। বাইরের কিছু দেশের ওলামারাই এখনো খোজ খবর রাখেন না এসবের ব্যাপারে। একটা ব্যাপারে ফতোয়া দিতে হলে ওনাদেরকে জানতে হবে যে উনি আসলে কিসের ব্যাপারে ফতোয়া দিচ্ছেন। ওনাকে জানতে হবে যে বিটকয়েন বা অন্যান্য ক্রিপ্টো কারেন্সি কিভাবে কাজ করে। কাজ করার মেকানিজম টা কি। ওনারা যেটুকু জানেন, সেটা হলো, বিটকয়েনের দাম অনেক বাড়ে আবার অনেক কমে। তার মানে এটা জুয়া। এর কারনেই এটাকে জুয়ার সাথে তুলনা করে থাকেন।
আসলে যেসব আলেমগণ বিটকয়েন কে সরাসরি জুয়া বা হারাম বলে আখ্যা দিতেছে তাদের আবারো ভাবা উচিত কারণ কোন কিছুকে হারাম বলার পূর্বে শক্ত দলিলাদি লাগে তার পূর্বে কখনো হারাম ঘোষণা দেওয়া যায় না।
তাছাড়া আমি মনে করি তাদেরকে ডিজিটাল কারেন্সি সম্পর্কে অত কিছু জানতে হবে না তারা যদি বর্তমানে আমাদের এই কাগজের টাকার ইতিহাস সম্পর্কে জানে তাহলেই হবে, তাদের যদি ধরি তাহলে এই কাগজের টাকাও হারাম হয়ে যাবে, কারণ কাগজের তো কোন মূল্য নেই। তাছাড়া আমি বাংলাদেশি কয়েকজন টপ লেভেলের ওলামাগণের এ বিষয়ে মতামত দেখেছি যে বিটকয়েন হালাল কিনা হারাম এটা নিয়ে এখতেলাফ রয়েছে এজন্য সরাসরি এটাকে তাদের মধ্যে কেউই হারাম বলে ঘোষণা দেয়নি, এখন এটা নিয়ে যত যাই বলুক ভবিষ্যতে দেখবেন যে এটাকে সময় ও পরিবেশের প্রয়োজনে হালাল ঘোষণা দিতেই হবে। যেটা হয়তো রুশ এর আলেমগণ করেছেন।