এখানে শুধু আমি আমার মতটা প্রকাশ করলাম এটা কি আসলেই করা সম্ভব ?
আশা করি আপনি বুঝেছেন, Xal0lex স্যার ও ~speedx~ দুজনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন যা আপনি যা প্রশ্ন করেছিলেন তার সমাধান পেয়ে যাবেন। যাইহোক, আসলে এই বিটকয়েন টক ফোরাম বিটকয়েন সম্পর্কে আলোচনা ও জ্ঞানে জন্য তৈরি করা হয়েছিল, এই ফোরামে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লোকজন রয়েছে তারা এই ফোরামে বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা করেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করে থাকেন। এই বিটকয়েনটক ফোরামে ইনকাম করার একটা সুযোগ রয়েছে, তাই আমরা বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করার সুযোগ পাচ্ছি।
যাইহোক, বর্তমানে প্রায় ৯৯% বাউন্টি স্কাম হয়ে থাকে, যদিও কয়েকটা বাউন্টি পেমেন্ট দেয় তাহলে দেখা যায় একটা বাউন্টি করে ১ ডলার সেল করা যায় না। আমার মতে বর্তমানে বাউন্টি না করাই ভালো শুধু শুধু সময় নষ্ট হয়। তবে রেপুটেশন ম্যানেজারদের বাউন্টি আসলে সেগুলো করে রাখতে পারেন। যে বাউন্টি গুলো (escrow) করা থাকে না সে বাউন্টি করবেন না, তবে দেখবেন টোকেন লিস্টেড আছে কীনা। এখন যদি বাউন্টি বাজেট (escrow) করা থাকে যদি টোকেন লিস্টেড না থাকে তাহলে দেখবেন ওই বাউন্টিতে জয়েন হয়ে ২-৩ ডলারও পাবেব না। তাই আমি মনে করি এখন বাউন্টি করা বাদ দিয়ে ভালো ভালো এয়ারড্রপে জয়েন হতে পারেন। এদিকে অনেকেই দেখি ট্যাপ ট্যাপ করে ফোনের স্কিন ভেঙ্গে ফেলতেছে, আপনি এখনো বাউন্টি নিয়ে পরে আছেন।
তাহলে কি সরকার কোটা বিরোধী আন্দোলনের দাবি মেনে না দিয়ে নিজের পতনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে? সরকারের কি এ দাবি মেনে নেওয়া উচিত? আপনার কি মনে হয়?
আমি কোটা রাখার বিপক্ষে।
তবে, সত্য বলতে আমরা সবাই স্বার্থপর। আমরা আমাদের নিজেদের জন্য আন্দোলন করছি। এমন কাউকে দেখলাম না যারা হিজড়াদের জন্য কোটার কথা বলেছে। এদেশে সবচেয়ে সুবিধাবঞ্চিত কিংবা অবহেলিত হিজড়ারা। আমি মনে করি তাদের জন্য আলাদা কোটা রাখা উচিত। মুক্তিযোদ্ধা কোটার কোন প্রয়োজন নেই।
সরকারের পতনের সাথে এই আন্দোলনের কোন সম্পর্ক নেই। সরকার যদি মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে তাহলেও এক পক্ষ অসন্তুষ্ট হবে। জনগণ দিয়ে সরকার নির্বাচিত হয় নি যে জনগণের আন্দোলনের তাদের কিছু আসবে যাবে।
ভাই আমিও এই কোটা রাখার বিপক্ষে। আমি চাই মুক্তিযোদ্ধা কোটা বন্ধ করে দেওয়া হোক। আমাদের এই বাংলাদেশে কতজন সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা আছে? আমার এলাকায় আমার জানা মতে বয়স্ক মুরুব্বীদের কাছ থেকে শোনা ২-৪ জন যুদ্ধ করেছিল। আর বাদ বাকি সবাই বুয়া, শুধু নাম দিয়েছিলো তারা মুক্তিযোদ্ধা। এমন নয় যে তারা মুক্তিযোদ্ধা তাদেরকে বঞ্চিত করা হয়েছে, তাদেরকে কিছু দেওয়া হচ্ছে না। প্রত্যেক মাসে মাসে তাদেরকে আমি শুনেছিলাম ২২ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়। আর কি চাওয়া তাদের?
তবে এটা মেনে নেওয়া যেতো যারা মুক্তিযোদ্ধা তারা যদি মুক্তিযোদ্ধা কোটায় তাদের কে চাকরি দিতো, কিন্তু তাদের সন্তান নাতি নাতনিদের মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি দেওয়া হয়। আসলে পুরা বাংলাদেশটাই দুই নাম্বারে ভরপুর হয়ে গিয়েছে। যেখানেই যাই সেখানেই দুই নাম্বার।