আমি ৯৯% ভাগ বলবো না। নাম্বার টা ৯০% হতে পারে বা এর আশে পাশেই। কিন্তু এটা মূল ব্যাপার না। তুমি আমাদের কে সাজেষ্ট করতে পারো যে কোন স্কিল ডেভেলপমেন্ট করলে সবচাইতে বেশি ভালো হবে। কোন সেক্টরে কম্পিটিশন কম আর কাজের চাহিদা আছে। যারা একদম বিগিনার, তারা কি দিয়ে শুরু করলে সবচাইতে ভালো হবে। যারা কোডিং শিখতে চায়, তাদের জন্য কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ আগে শেখা উচিৎ এবং কেনো? সবাই বলে পিএইচপি ইস ডেড! কথাটা কি আসলেই সত্য? এই ফোরাম কিন্তু পিএইচপি তে কোড করা।
বর্তমানে খুব কম সময়ে যদি স্কিল ডেভেলপ করতে চায় কেউ তাহলে সে গ্রাফিক্স সেক্টরে আসতে পারে, কারণ এই সেক্টরে তুলণামূলক সময় কম লাগে। তবে আগামী দিনে গ্রাফিক্স এর সেক্টরের একটা বিশাল অংশ এ আই এর দখলে চলে যাবে। তাই আমি ব্যাক্তিগতভাবে কাউকে স্কিল ডেভেলপ করার জন্য সাজেশন দিলে অবশ্যই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর সেক্টরে আসার পরামর্শ দিবো।
AI শুধু গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কাজ খাবেনা ওয়েব ডিজাইনারদেরও কাজ খাবে তবে এখানে কিছু কথা আছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট আপনা আপনি কিছু করতে পারবে না তাকে অবশ্যই অর্ডার দিতে হবে আর অর্ডার দেওয়ার পিছনে কারা থাকবে অবশ্যই মানুষ, এখন একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার গ্রাফিক্স ডিজাইনিং সম্পর্কে যতটুকু বুঝে সেটা অবশ্যই অন্য সাধারণ মানুষ বা অন্য ওয়েব ডিজাইনাররা বোঝেনা তাই এ আই কে কমান্ড দেওয়ার জন্য সে যেসব prompt ইউজ করবে সেটার দ্বারা অবশ্যই একটা ভালো ইমেজ তৈরি হবে বা ডিজাইন তৈরি হবে। সো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট পুরোপুরিভাবে ভাত কারোরই মারতে পারবেনা। ভাত মারা যাবে তাদেরই যারা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট কে ব্যবহার করবে না।
মুরব্বীরা আমি একটা সাজেশন দিবো? VFX, 3D ডিজাইনের দিকে যেতে পারেন। আর যদি চাহিদা নিয়ে বলি এটার বর্তমানে ব্যাপক ব্যাপক চাহিদা আছে, বিশেষ করে গেমিং সেক্টরে, আর সামনেও থাকবে। তবে এখানে একটি সমস্যা হলো এটা অন্যান্য স্কিলের থেকে অনেক হার্ড শেখা। লেগে থাকলে সময় দিতে পারলে ভালো সুযোগ আছে। ইউটিউবে গিয়ে একটু Blender, Unreal Engine, Maya এই কিওয়ার্ড সার্চ দিয়েন, দেখলে বুঝতে পারবেন, মাথা খারাপ করা জিনিস।
আপনি এই থ্রেড ওপেন করে কোনো ফোরাম রুলস ভায়োলেট করেন নাই। আর আপনি যে নিউট্র্যাল ট্যাগ পেয়েছেন, এটার জন্য পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাওয়ার মতো কোনো ব্যাপার ঘটেনি। আমি একমত যে আপনি মেরিট ফিশিং করতে চাইছেন, যে কারনে আপনি এই ট্যাগ টা পাইলেন। তবে মেরিট ফিশিং কম বেশি অনেকেই করে থাকে। এটা এমন কোনো বড় ধরনের অপরাধ না। তবে এই যে সব যায়গায় মেরিট খোজার একটা প্রবণতা, এটাই আমাদের যত ঝামেলার মুল। এই ট্যাগ আপনার একাউন্ট খুব বড় কোনো ক্ষতি করবে ব্যাপার টা এমন না। তবে একাউন্ট টা আর ফ্রেশ রইলো না। সব যায়গায় মেরিট এর জন্য পোষ্ট করা লাগে না। আর যিনি আপনাকে নিউট্র্যাল ট্যাগ দিলো, সে নিজেও ধোয়া তুলশি পাতা না। ওনার ট্যাগ গুলো এই ধরনেরই হয়ে থাকে আর আমি মনে করি এটা একটা সাধারণ ব্যাপার। থ্রেড যেহেতু খুলেই ফেলেছেন আর এটার জন্য ট্যাগ খাইতে হইলো, তাইলে এটা ওপেন রাখলেই পারতেন। লক করার দরকার ছিলো না। সব কিছু ভুলে সামনে আগাতে থাকেন, আর মেরিট হান্টিং বন্ধ করেন।
যারা মেরিট অপব্যবহার করে তাদের কে আমি অবশ্যই সাপোর্ট করিনা। তবে যে ব্যক্তি এনাকে ট্যাগ দিয়েছে বা তার মতন আরও কয়েকজন রয়েছে এদের ট্যাগ দেওয়া দেখে আমার শুধু একটা কথাই বলতে ইচ্ছে করে "কৃষ্ণ করলে রাজলীলা আমরা করলে দোষ" ।
আরও একটা গানের উক্তি মনে আসে " তুমি তলে তলে টেম্পু চালাও আমি করলে হরতাল"
ভাই বাদ দেন তো

, বলে লাভ নাই। প্রথমত বাঙালীদের রেপুটেশন অনেক ভালো গ্লোবালে, এজন্য আমি গ্লোবালে ওপি পোস্ট করিও না তেমন। করলেই খুদ ধরা শুরু করে। আর ওনি যা করছেন, তার থেকে বলদের মতো কাজ মনে হয়না পৃথিবীতে কেউ করছে। ওনি পোস্ট না করলেও হয়তো অন্য কেউ করতো বাট সেটা বিষয় না, কে করতেছে সেটা ম্যাটার। আমরা সবে মাত্র জন্ম নিলাম ফোরামে, দুই দিনও হয়নি হাটা শুরু করছি ফোরামে, আর লিও তো একেবারে ওজি মেম্বার। এখন তারে নিয়ে যদি আমাদের মতো বাচ্চাকাচ্চা এমন তেল মারা পোস্ট করে তাহলে তো রিয়েক্ট করাই স্বাভাবিক। লিও রে আমরা কত ভালো করেই বা চিনি? আর তিনি একেবারে কান্নাকাটি করে ভাসায় দেয়া অবস্থা। আর ওনার মেরিট হিসট্ররি ও তেমন ভালো লাগে নাই আমার, এমন এমন বোর্ড এ মেরিট যেগুলোতে ভালেই ফার্মিং হয়, (WO, Buy Hold Dip) এগুলোও চেক করছে ওরা। হয়তো ট্যাগ না দিয়ে ওয়ার্নিং দিলেও পারতো, আমার কাছে একটু কঠোরই মনে হইছে, এখন যা হওয়ার তো হয়ে গেছে, বলে লাভও নাই। যেমনটা LB বল্লো, ফার্মিং করতেছেন ভালো কথা, বাট সেটাও একটু লিমিটের মধ্যে রাখা উচিত। আর যারা ট্যাগ দিসে তাদের নিয়ে কিছু বলার নাই। LB এর সাথে সহমত আমি।
আর ইদানিং আমি একটা জিনিস নোটিস করলনাম লোকাল মেম্বারদের নিয়ে, পরে একসময় বলবো নি।

বাংলাদেশের বেশীরভাগ কম্পিউটার ব্যাবহারকাররী ক্র্যাক করা উইন্ডোজ ইউজ করে অথচ লিনাক্স ভিত্তিক হাজার হাজার ফ্রী অপারেটিং সিস্টেম আছে। যা তারা চাইলেই ফ্রীতে ইউজ করতে পারে। বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষ কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে শুধু উইন্ডোজকেই চিনে। লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমগুলা উইন্ডোজ এর তুলনায় অনেক লাইটওয়েট হওয়ার কারণে পুরাতন মেশিনেও অনেক ভালো পারফর্ম করতে পারে।
লিনাক্স এর হাজার হাজার অপারেটিং সিস্টেম থাকলেও জনপ্রিয়তার দিক থেকে উবুন্টু, ফেডোরা, ডেবিয়ান, লিনাক্সমিন্ট, আর্চ লিনাক্স এইগুলা সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয়। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে লিনাক্স ডেক্সটপ ডিস্ট্রিবিউশনগুলো বেশী মানুষ ইউজ না করলেও আমরা প্রায় সবাই দৈনন্দিন জীবণে লিনাক্স এর সাথে জড়িত এর সবচেয়ে বড়ো কারণ পৃথিবীর প্রায় ৭০-৯০% ওয়েব সার্ভার লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে।
আরো মজার ব্যাপার হচ্ছে আমরা যেই এন্ড্রয়েড ফোন ব্যাবহার করি সেটিও কিন্তু লিনাক্স কার্নেল এর উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা।
আগামী দিনে আমি এমন একটি কমিউনিটি তৈরি করতে চাই যেখানে বাংলাদেশের সকল লিনাক্স ব্যাবহারকারীরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখতে পারবে, একজন আরেকজন এর সাথে নিজেদের সমস্যাগুলো শেয়ার করে সমাধান নিতে পারবে। আমি আশা রাখি খুব শীগ্রয়ই বাংলাদেশের একটা বিশাল অংকের কম্পিউটার ব্যাবহারকারী উইন্ডোজকে বিদায় জানিয়ে লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম এর ব্যাবহার শুরু করবে।
আমি আমার ব্যাক্তিগত কম্পিউটার এ মাঞ্জারো ইউজ করি যেটি একটি আর্চ লিনাক্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম।
যদিও আমি দুইটাই চালাই, Windows (নট ক্রাক বাট জেনুইন লাইসেন্স) আর Linux বাট লিনাক্সের একটা সমস্যা কি জানেন? কোনটা ছেড়ে কোনটা ধরবো এটা বোঝে না কেউ, কনফিউশনে ভোগে। আমি এটা বলতেছি কারন আমি নিজে এটা নিয়ে একসময় অনেক পেরা খাইছি। এখন অবশ্য Ubuntu দেয়া আছে। ফোনের ক্ষেত্রেও সেইম। দুইদিন আগেই Android 14 কাস্টম রমে (Pixel OS) ছিলাম, আজকে আবার অন্য একটা কাস্টম রম (Nusuntara) ফ্লাস দিলাম, মানে নতুন বিল্ড আসলেই হাত চুলকায়, সাথে সাথে ফ্লাস মেরে টেস্ট দিই, আবার সাথে তো Custom Kernel থাকেই। শুধু এটা এটাই না, আকাম করে Kali Net Hunter ও দিসিলাম ফোনে। আরেকটা সমস্যা অনেকের কাছে আবার এপ্লিকেশন ইনস্টল করা পেরা লাগে, সবকিছুতে কমান্ড দেয়া লাগে এই লাগে সেই লাগে। এজন্য হয়তো Windows চালায়।
লিনাক্সের জন্য বাংলাদেশে কোনো ডেডিকেটেড কমিউনিটি আছে কিনা জানি না বাট মোবাইলের জন্য কিন্তু ব্যাপক সাপোর্ট আছে, সাথে প্রচুর ডেভলোপার। যেমন ধরেন Custom Rom/OS, Custom Kernel, Android Security Patch ইত্যাদি।