একবার ভাবলাম যে এই ব্যাক্তি মাতাল হয়ে ফ্লাইট মিস করে ফেলছে, আসলে তার কোনো চিন্তা শক্তি কাজ করেছে? করলে সে কি এরকম টা করতে পারতো? মাতাল হলে সবারই চিন্তা শক্তি লোপ পাওয়ার কথা। তো আমি বলবো না যে যারা করেছে, তারা যদি মাতাল হয়ে থাকে, তাহলে তারা ভেবে চিন্তে করেছে। যাই হোক, এরকম উন্নত দেশের ইনভেস্টিগেশন আশা করি ভালো হবে এবং কালপ্রিট কে তারা ধরতে পারবে।
তা ঠিকই বলেছেন ভাই কিন্তু আমরাও তো সঠিক তথ্য বিভিন্ন ধরনের মাধ্যম থেকে পেয়ে যাচাই-বাছাই করার চেষ্টা করি। কিন্তু আসলে কোনটা সত্যি এটা বোঝাই গিয়েছে এত বছর কেউ কোন কিছুই করলো না কিন্তু হঠাৎ করে এই বছরে এসে সাতোশি নাকোমোতো ভেঙ্গে ফেললো এটা নিশ্চয়ই কোন বর্তমান যুগের সুস্থ স্বাভাবিক মস্তিষ্কের মানুষ নয় এটা সত্য।
দেখলাম সাতোশি নাকোমোতার বানানো স্ট্যাচু পরিপূর্ণভাবে রিফাইনারি করা হয়েছে। পরবর্তীতে যেন এরকম নেক্কারজনক কাজ না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন কতৃপক্ষের।
যেহেতু তারা মুর্তিটা খুজে বের করার জন্য পুরস্কার অফার করেছিলো, তাই যারা এই কাজ করেছে অবশ্যই তাদের খুজে বের করার চেষ্টা করবে এবং সুইজারল্যান্ড উন্নত দেশ তারা হয়তো খুজে পাবে। মুর্তিটার আকার আকৃতি দেখে মনে হয় ওজনে অনেক ভারি ছিলো, মেবি স্টিলের ছিলো। তাই একা কারো পক্ষে সেটা ফেলে দেওয়ার ক্ষমতা ছিলো না, হয়তো কোন এক গ্রুপ মিলে এই কাজটা করেছে।
হ্যাঁ সাতোশি নাকমোতো দেখে আমার কাছে মনে হয়েছে এটা মজবুত কোন ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরি করা ছিল। এত সহজে কেউ ধাক্কা দিয়ে বা কোন কিছুতে আঘাত করে ভাঙতে পারবে না। এটা অবশ্যই কোন কুচক্রীক নজরে পড়েছিলো এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী এরকম কোন কিছু করা হয়েছে বলে মনে হয় কিন্তু আসলে কি হয়েছে জানিনা।
সবাই কেমন আছেন। কি এক দিন চলে আসলো, সবাই কম বেশি অসুস্থ হয়ে পরছে। টানা দুইদিন জ্বর এ ভুগলাম, এখনো পুরোপুরি রিকভারি হতে পারি নাই। আশা করি সবাই ভালো আছেন আর সুস্থ আছেন।একটু সাবধানে চলবেন সবাই, সিজন টাই কেমন যেনো চলছে
আলহামদুলিল্লাহ ভাই ভালো আছি আপনি কেমন আছেন। বাংলাদেশের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ এখন এই জ্বর এবং ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে। এখন যে জ্বর আসতেছে এটা ভাইরাস জনিত জ্বর দেখা যায় কিছুক্ষণ সময় আছে আবার কিছুক্ষণ সময় নেই। এর জন্য সর্বোচ্চ পরিমাণে সতর্ক থাকতে হবে প্রাথমিকভাবে লেবু পানি বেশি বেশি খেতে হবে এবং প্রাথমিক অবস্থায় তিন বেলায় প্যারাসিটামল বা নাপা খেতে হবে। যদি এটা সুস্থ স্বাভাবিকভাবে ঠিক না হয় তাহলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে এন্টিবায়োটিক খেতে হবে তাহলে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।