তবে একটা বিষয় হচ্ছে আমরা কেউই দাজজালিয় ফিতনার থেকে মুক্ত থাকতে পারবো না তবে মনে রাখতে হবে আপনি যেন দাজজালিয় ফিতনার মধ্যে থেকে ইমান নষ্ট না করেন। ইসলামের প্রাগৈতিহাসিক যুগে অনেক মুসলিম অমুসলিম বাড়িতে কাজ করতো , চাকরি করতো কিন্তু তারা শত কষ্টের মাঝেও ইমানহারা হননি। তাই আমাদের উচিত এই সকল ফিতনা থেকে নিজেকে সবোর্চ্চ রক্ষা করে চলার । আল্লাহ আমাদের সবাইকে দাজজালিয় ফিতনার কবল থেকে হেফাজত করে ইমান মজবুত রেখে চলার তৌফিক দান করুন। আমীন
ভাই আপনি ঠিক বলেছেন তবে দাজ্জালের বিষয়টা একটু জটিল একটা বিষয়। আমাদের দেশের বর্তমান আলেমগণ বা বিশ্বব্যাপী যে সকল আলেম-ওলামা রয়েছেন, তারা দাজ্জাল বিষয়ে খুব একটা ভালো ধারণা বা স্বচ্ছ একটা বক্তব্য দিতে সক্ষম নন। কারণ দাজ্জাল বিষয়ে কথা বলতে হলে তাকে কোরআন ও হাদিস সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান রাখতে হবে। পাশাপাশি বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থা, অর্থনীতি , রাজনীতি এবং সমসাময়িক সকল ধরনের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে তাকে ধারণা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে দেখা যায় অধিকাংশ মানুষ আবেগের বসত শুধু মানুষ দেখানো বক্তব্য দিয়ে থাকে।
এই মুহূর্তে আমাদের জীবন ব্যবস্থায় কোনটা আসলে দাজ্জালে ফেতনা। আর কোনটা আমাদের সাধারণ বিষয় বা বাস্তবিক উন্নতি, এটা বোঝা খুব কঠিন কারণ একেকজন আলেম একেক ভাবে বক্তব্য দিয়ে থাকে এবং একেক জন আলেম এক একটা পক্ষ নিয়ে কথা বলে থাকে। এক্ষেত্রে আমরা যারা আলেম না আমাদের মধ্যে একটা কনফিউশন তৈরি হয় যে কোনটা আসলে সত্য এবং কোনটা মিথ্যা এটা বোঝা। এই মুহূর্তে খুব কঠিন একটা বিষয় কারণ আপনি যখন দেখবেন যে আপনার বাস্তবিক জীবনে কোন একটা বস্তু প্রয়োজন। সেটা কেউ যদি এসে বলে দাজ্জালের ফেতনা তাহলে সেটা আপনার প্রয়োজন এবং ফেতনা সাথে সাংঘর্ষিক।
------
আপনি এগুলো করেছেন জানালে খুশি হইতাম। যদি দেশে এনে থাকেন, তাহলে সেটার প্রসেস কি ছিলো। আমি স্পোর্টসবেট থেকে দুইটা জার্সি আর একটা স্কার্ফ পাইছিলাম, সেটা রিসিভ করতে আমাকে অনেক কষ্ট করছে হয়েছে। এর পর থেকে আমি আর কোনো ধরনের কন্টেস্ট এ জয়েন করি নাই।
ভাই বাহির থেকে গিফট হিসেবে আপনি যখন কোন প্রোডাক্ট নিয়ে আনবেন। তখন ওখানে রিলেশনশিপ এর কথা উল্লেখ করা জায়গা থাকলে ফ্রেন্ড দিতে বলবেন এবং এটা গিফট আইটেম হিসেবে পাঠাতে বলবেন। তাহলে কাস্টম ট্যাক্স বসাবে না। বা আটকাবে না এক্ষেত্রে আপনার পণ্যটা যদি ওজন কম হয় তাহলে কাস্টম ছেড়ে দেবে এবং আপনি আপনার যে পোস্টাল অফিস সেটার ঠিকানা দিবেন। সেখানে তাহলে আপনার পোস্ট অফিসের ঠিকানায় সেটা চলে আসবে ।
আর যদি আপনি DHL এর মাধ্যমে নেন তাহলে সরাসরি আপনার স্থানীয় পর্যায়ে, সুন্দরবন অথবা অন্যান্য যে কুরিয়ার সার্ভিস গুলো আছে সেগুলোর মাধ্যমে আপনার কাছে পাঠানো হবে. এক্ষেত্রে উল্লেখ করতে হবে এটা একটা গিফট আইটেম। আমি চায়না থেকে বেশ কিছু জিনিস নিয়ে এসেছিলাম এবং আমেরিকা থেকে একটা প্রোডাক্ট আনতে দিয়েছিলাম। তো তারা দেখেছিলাম ঠিকানা ওই জায়গাতে প্রোডাক্ট আইটেম হিসেবে গিফট আইটেম লিখে দিয়েছিল। এক্ষেত্রে গিফট আইটেমের ক্ষেত্রে খুব কম সময় ট্যাক্স বা ভ্যাট বাসায় থাকে। যদি পণ্যে ওজন বেশি না হয় এবং সাইজে খুব বেশি বড় না হয়। তাহলে সাধারণত ট্যাক্স বাসায় না স্ক্যানিং করেই ছেড়ে দেয়।