Post
Topic
Board Meta
Merits 97 from 24 users
Topic OP
Application to be a Merit source for Bangladesh Thread
by
BitCoinDream
on 20/09/2020, 13:14:22 UTC
⭐ Merited by suchmoon (19) ,EFS (16) ,LoyceV (12) ,Quickseller (10) ,hugeblack (10) ,pooya87 (5) ,Halab (4) ,DdmrDdmr (2) ,$crypto$ (2) ,marlboroza (2) ,vapourminer (2) ,Pffrt (1) ,LFC_Bitcoin (1) ,Review Master (1) ,Fatemablabla (1) ,Mahdirakib (1) ,Rikafip (1) ,pankowri (1) ,nutildah (1) ,Vispilio (1) ,Cadaver20 (1) ,Last of the V8s (1) ,tranthidung (1) ,skarais (1)
I am running Bangladesh Thread since 6 years now. Thanks to some great contributors in the thread, it has lately turned into a great place to discuss All things Crypto in Bengali. Me, with a few others, are consistently rewarding contributors in the thread with whatever merit we have. But, now, I believe, it is coming short. Hence, I am, hereby applying to become the merit source for Bangladesh Thread.

Below, I have listed 12 posts from last 4 months that deserve merit (or more merit) in my honest opinion...


#1
Exchange এ ট্রেডিং করার সহজ কোন নিয়ম আছে কি ?
ট্রেডিং সহজ বিষয় নয়। ক্রিপ্টো বা স্টক , যে কোন ইনভেস্টমেন্ট ঝুঁকিপূর্ণ। তার থেকেও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অন্য ট্রেডারের উপদেশ শুনতে যাওয়া। প্রতিটা ট্রেড আলাদা। এর কোন বাধা ধরা নিয়ম নাই। আপনি কিছু বিষয় মাথায় রেখে বিনিয়োগ করলে হয়ত সামান্য ঝুঁকি মুক্ত থাকা সম্ভব। যেমনঃ
১* সব পুঁজি একটা টোকেন বা স্টকে ইনভেস্ট না করা। এবং এক বারেই সব পুঁজি বিনিয়োগ না করা। এতে করে আপনার শেয়ারের দাম কমে গেলে আপনি পুনরায় কম দামে খরিদ করে লস কমাতে পারবেন না।
২*  আপনি পণ্য কিনবেন, বেচবেন। আবেগি হয়ে বিনিয়োগ করবেন না।
৩* কোন টোকেন বা শেয়ারের দাম খুব বেশি উঠানামা করতে থাকলে তখন ট্রেড করবেন না
৪* যা কিনবেন, খুব ভাল করে জেনে নিবেন, পণ্য এর বাজার, টিম কেমন, রোড ম্যাপ, টাইম লাইন, হোয়াইট পেপার এসব না জেনে বিনিয়োগ করবেন না। ট্রেড করবেন না।

আরও অনেক কথা আছে। গ্রুপ এর অন্যান্য মেম্বার আরও অনেক মূল্যবান কথা বলতে পারবেন



#2
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ

১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
বিটকয়েন এর ব্লক সাইজ লিমিটেড, ১ মেগাবাইট মাত্র যদিও সেটাকে সেগউইটের মাধ্যমে ৪ মেগাবাইটে নেয়া হয়েছে। যখন বিটকয়েন এ অনেক লেনদেন হয় তখন ট্রাঞ্জেকশন কনফার্ম হতে দেরী হয় কারন প্রতি ১০ মিনিটে গড়ে একটি ব্লক হয়। ১টি ব্লকে তো আপনি ৪ মেগাবাইটের বেশী তথ্য রাখতে পারবেন না। তাই লেনদেন এর পরিমাণ বাড়লে দেরী স্বাভাবিক।
এখন আসি বর্তমান ব্যাংকিং এ। আপনি জানেন কি ব্যাংক আপনাকে অনেক সময় ফান্ড নেই বলতে পারে? মনে করুন আপনার একাউন্টে ১০ লক্ষ টাকা আছে এবং আপনি তা তুলতে চাচ্ছেন। ব্যাংকে গেলেন, কিন্তু তারা বলল এখন তো ফান্ড নেই, কিছুক্ষণ পরে আসুন কিংবা কাল আসুন। আমি জানিনা কেউ এইরকম পরিস্থিতি দেখেছেন কিনা। আমি দেখেছি এবং এইটা যুক্তিসংগত। যখন ব্যাংকে জমার চাইতে উইথড্র বেশি হবে তখন এইরকম হতে পারে।

Quote
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
বাংলাদেশে অনেকেই ইয়াবা, পেন্সি সেবন করে থাকে, সেটা টাকা দিয়ে। টাকার ব্যবহার আপনি কিভাবে করছেন সেটা আপনার উপর। ঠিক তেমন বিটকয়েন এর জন্যেও।
Quote
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
আমার মনে হচ্ছে আপনি বিটকয়েন এর চার্জব্যাক না থাকার কথা বলছেন। আচ্ছা, পেপাল এর ক্ষেত্রে ডলার পাঠিয়ে তা আবার ফেরত নেওয়া যায় চার্জব্যাক করে। তাহলে কোনটা ভালো?
Quote
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
ওয়ালেট নিয়ে উপরে কোন এক ভাই লিখেছেন। ভালো করে পড়ুন, জানুন। না জেনে ভুলভাল তথ্য শেয়ার করবেন না।
Quote
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
এর বিভিন্ন কারন রয়েছে। এইটা একটা নন রেগুলেটেড মার্কেট। এর পিছনে কোন কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রক নেই। বাই দ্য ওয়ে, অস্থিতিশীলতা যদি পজিটিভ হত সবসময় তাহলে এইটা কেউ বলত না।


#3
কিপ্টোকারেন্সির ভবিষ্যত কেমন...?

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কিপ্টোকারেন্সির কদর বেড়েই চলেছে।
এটা নিয়ে আপনি অনেক কিছু জানেন এটা আমি বিশ্বাস করি। কারন এর পরের লাইন টাই তার প্রমাণ। যাই হোক ক্রিপ্টোকারেন্সি এর কদর যেহেতু বেড়েই চলেছে তাহলে সমানতালে কিন্তু এর একসেপটেন্সি ও বেড়ে চলেছে। মানুষ নতুন জিনিস জানছে। নিজের কাজের গোপনীয়তা রক্ষার সুযোগ পাচ্ছে। বড় বড় ডিল করার সুযোগ রয়েছে। ট্রেডিং এর বিস্তৃতি সম্পর্কে আশা করি আর বলা লাগবেনা। দৈনন্দিন কেনাকাটা থেকে শুরু করে মোটামুটি এখনকার যুগে ভালো থেকে শুরু করে অনেক খারাপ কাজ সম্পন্ন করার কাজেও ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহার লক্ষনীয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। একটু গুগল করলে আরো ভালো বুঝতে পারবেন।

আমাদের বাংলাদেশের ৯৯% মানুষ বিটকয়েন কি তা জানেই না।
আপনার ধারনাটি সঠিক নয়। কারন আমাদের দেশের ১% মানুষ এখনো অনলাইন শপিং করে না। আর বিটকয়েন তো অনেক পরের হিসাব। জাস্ট উদাহরণ হিসেবে বললাম। অনলাইন শপিং এখন আমাদের দেশে খুবই ভিজিবল জিনিস, এতো এতো মানুষ কেনাকাটা করেও সেটা ১% এ আনা সম্ভব হয় নি। হাইপোথেটিক্যাল উদাহরণ থেকে জিনিসটা ক্লিয়ার হয়ে যাবেন।
অনেক দেশ থেকে কত ক্রিপ্টোকারেন্সি  কত এক্সচেঞ্জ লঞ্চ হচ্ছে। আশা করি আমার দেশ ও এগিয়ে যাবে এই অনলাইন কারেন্সি তেও। Smiley
আমাদের দেশ পরবর্তী ৫০ বছরেও ক্রিপ্টোকারেন্সি এর বৈধতা পাওয়ার কোনো চান্স নাই। আর দেশ পরিচালনার প্রতিটি দপ্তর প্রায় ধ্বংস। যাই হোক এটা আমাদের কাছে দিবা স্বপ্ন বৈ কিছুই না। তারপরও আমরা আশা রাখি একদিন হবে।


#4
যাইহোক ক্রিপ্টোকারেন্সি বলতে মেইনলি বিটকয়েন অথবা ইথার (ইথিরিয়াম) কে বোঝায়। কারণ অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো স্টেবল না। (Although Facebook’s Libra Could be a Real Game Changer)

বিটকয়েন ও ইথিরিয়ামও কিন্তু কোনো স্টেবল না, কারণ এসবের মূল্যে ওঠানামা চলেই। আর আপনার পোষ্টগুলো ভালো হচ্ছে, তবে একটি কথা বলব যদি আপনি অন্যান্যদের পোষ্ট পড়ার পর নিজে  থেকে লেখেন ভালো । কিন্তু সবসময় অন্যদের পোষ্ট পড়ার পর নিজে থেকে কিছু বিচার-বিশ্লেষণ করবেন। কারণ হিসেবে বলব যে, আপনি লেখেছেন ফেসবুকের লিব্রা সত্যিকারের গেম চেঞ্জার হতে পারে। আমার ধারণা বাংলাদেশিদের ৯৯% ক্রিপ্টোব্যবহারকারী হয়তো এটা এখনো জানে না যে, ফেসবুকের এই লিব্রা প্রজেক্টটি আসলে পরিপূর্ণ ডিসেন্ট্রালাইজ/বহুকেন্দ্রিক কি না। যারা জানেন ভালো না জানলে এটা ভলো করে জেনে রাখুন যে, ফেসবুক লিব্রার সর্বশেষ তথ্য/নথি অনুযায়ী ওটা ক্রিপ্টোকারেন্সি বটে কিন্তু বিটকয়েনের কিংবা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির মতো পরিপূর্ণ ডিসেন্ট্রালাইজ/বহুকেন্দ্রিক নয়। এটার প্রমাণ হিসেবে এটাই বলব, আপনারা ফেসবুক লিব্রার ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখুন যে, তাদের ক্রিপ্টোকারেন্সির নোডগুলো সাধারণ ব্যবহারকারী কি চালাতে পারবে কি না। তাদের ওয়াইপেপার অনুযায়ী শুধুমাত্র তাদের যেসব পার্টনার থাকবে, তারাই শুধূমাত্র নোড রান/চালাতে পারবে, যেটি লিব্রাকে প্রাইভেট ব্লকচেইনে রপান্তর করে। আর বিটকয়েনের নোড যেকোনো ব্যক্তি চাইলে চালু করতে পারবে. যেটি বিটকয়েনকে মুক্ত/ডিসেন্ট্রালাইজ/বহুকেন্দ্রিক ব্লকচেইনে রপান্তুর করে । তাই সকলের কাছে অনুরোধ থাকবে, সঠিক বিষয়টি জানুন ।  Wink Grin


#5
Decentralized Finance (DiFi) কি? Decentralized Finance কিভাবে কাজ করে? বর্তমানে Decentralized Finance এর আওতায় কোন কোন coin/Token গুলো আছে?

সহজ ভাষায় বললে, যেসকল লেনদেন সম্পন্ন করার জন্য ডিসেন্ট্রালাইজ ও ব্লকচেইন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, সেসকল বিষয় DeFi  এর মধ্যে পড়ে । আর ক্রিপ্টোকারেন্সির সকল বিষয় আপনার DeFi এর মধ্য পড়ে, তবে কিছু কিছু প্রজেক্টের মূল উদ্দেশ্য থাকে এই DeFi সেক্টরটিকে ব্যবহার করা এবং  সেই ধরনের অনেক কয়েন রয়েছে। বর্তমানে DeFi এর অনেক হাইপ চলতেছে, যেমনটা ২০১৮ এর বুল মার্কেটের পর ICO এর চলতেছিল। তাই যেকোনো প্রজেক্ট DeFi ট্যাগটা ব্যবহার করলেই বিনিয়োগ করিয়েন না। কারণ অনেক স্ক্যাম প্রজেক্টও মার্কেটে আসতেছে, যেগুলোর কোনো কাজে নাই এই মার্কেটে । কিন্তু শুধুমাত্র DeFi ট্যাগটা ব্যবহার করতেছে।

ডিসেন্ট্রালাইজড মানে হলো যা কোনো সরকার বা কোম্পানির আওতায় নেই। ডিসেন্ট্রালাইজড ফাইন্যান্স(ডেফি) একটি আর্কিটেকচার যা কোনো কোম্পানি বা সরকারের নিয়ন্ত্রনে নেই। এই আর্কিটেকচারে অন্যান্য বিনোয়গকারী এবং উদ্যোক্তাগন নতুন করে বিভিন্ন প্রজেক্ট তৈরি করতে পারবেন।

আমার মতে এই জায়গায় লাইনটা এমন হবে, ডিসেন্ট্রালাইজড মানে হলো কোনো তৃতীয় কোনো মাধ্যম বা দুই ব্যবহারকারীর জন্য মিডিলম্যান থাকবে না। কারণ কোম্পানি বললে সম্ভবত ভুল হবে, যেহেতু যেকোনো ব্যাক্তিও যেকোনো লেনদেনের জন্য নিশ্চয়তার কাজ করতে পারে। আর নতুন প্রজেক্ট তৈরি এটা সঠিক না, শুধুমাত্র বিনিয়োগকারী তাদের মতামত/ভ্যাটো প্রদানের মাধ্যমে প্রজেক্টটিতে কি করা হবে, সেটির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ওটাকে নতুন প্রজেক্ট তৈরি বললে ভুল হয়। এটা আমার মতামত, কারণ সকলের মতামত একই নাও হইতে পারে।  Wink


#6
Trust wallet থেকে ethereum সেন্ড করতে যাবার সময় দেখলাম ethereum অনেক fee চাচ্ছে এত fee চাওয়ার কারণটা কি । 1 doller ethereum send করার জন্য 1 doller fee নিচ্ছে । Fee কম করার কি কোন উপায় আছে ।  যদি থাকে তাহলে আমাকে  সাহায্য করুন

এর প্রধান কারণ হলো ইথিরিয়ামের ট্রান্সজেকশন/গ্যাস ফি অনেক এবং এটি আমার দেখা ২০১৮ সালের পর সবচেয়ে বেশি ট্রান্সজেকশন/গ্যাস ফি। আপনি ইথিরিয়ামের ট্রান্সজেকশন/গ্যাস ফি https://etherscan.io/gasTracker ওয়েবসাইটতে পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন এবং বর্তমানে ইথিরিয়ামের ট্রান্সজেকশন/গ্যাস ফি হচ্ছে ১১৭ জিওই (gwei) । আর ইথিরিয়ামের ট্রান্সজেকশন/গ্যাস ফি মূলত এই জিওই (gwei) ও গ্যাস লিমিটের (যেটির রেঞ্জ ২১,০০০ থেকে ৫০০,০০০ হয়) গুণফল হয়। আর এখনকার ট্রান্সজেকশন/গ্যাস ফি অনেক বেশি হ‌ওয়ার কারণে আপনার এত ফি লাগছে। এছাড়া সাধারণত সেন্ট্রালাইজ ওয়ালেটগুলোতে একটা নির্দিষ্ট ট্রান্সজেকশন/গ্যাস ফি দেওয়া থাকে, অনেক ওয়ালেটে তো এটা পরিবর্তনের উপায় থাকে না। তাই সকলের উচিত MyEtherWallet কিংবা MewConnect অথবা MetaMask ব্যবহার করা উচিত।


#7
কোন কয়েন বা টোকেন এর Total Supply এবং Circulating Supply কি? Total Supply এবং Circulating Supply এর মধ্য পার্থক্য কি?

Total Supply হলো মোট কতগুলি টোকেন সেই প্রজেক্ট মার্কেটে ছাড়বে কিংবা সর্বোচ্চ কয়েন/টোকেনের সংখ্যা যা মার্কেটে চলবে। আর Circulating Supply হলো বর্তমানে মার্কেটে কতগুলি কয়েন/টোকেন রয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বিটকয়েনের Total Supply - 21,000,000 BTC, যা সর্বোচ্চসংখ্যক বিটকয়েন এবং Circulating Supply - 18,458,231 BTC, যা বর্তমান মার্কেটে রয়েছে। আর বাকি যে 2,541,769 BTC রয়েছে তা ধীরে ধীরে মাইনিং রিওয়ার্ডের মাধ্যে মার্কেটে চলে আসবে।


#8
এখন যদি বিটকয়েন মাইন করতে কী চায় তাহলে কেমন কম্পিউটার বিল্ড লাগবে? শুনলাম ২০২৫ এ নাকি বিট কয়েন ম্যাক্সিমাম সাপ্লাই রিচ করবে,কতটুকু সত্য?
চিপিইউ দিয়ে মাইনিং করতে পারবেন না। সেটা অনেক আগে সম্ভব ছিল। এখন মাইনিং এ অনেক বেশি পাওয়ারফুল রিসোর্স লাগে। বিটকয়েন মাইন করার জন্যে আলাদা ডিভাইস আছে। উদাহরণস্বরুপ- https://www.bitmain.com

https://www.nicehash.com এ গিয়ে বিভিন্ন মাইনার এর মডেল দিয়ে দেখতে পারেন কোন মাইনার কতটুকু প্রফিটেবল।

বিটকয়েন এর সর্বোচ্চ সাপ্লাই হতে ২১৪০ সাল পর্যন্ত লাগবে। আপনি বিটকয়েন ব্লক রিওয়ার্ড হিসাব করলে নিজেও বের করতে পারবেন সেটা।


#9
Sorry for the long post.Ar ami ki ai forum e Banglish likte parbo Ami Bangla likhte onek problem face kori.
না আপনি এখানে বাংলিশে লেখতে পারবেন না । একটু @BitcoinDream এর আবেদনের পোষ্টটি পড়ে দেখেন, সেখানে সকল উচ্চপদস্থ মেম্বাররা বলেছেন যে," বাংলাদেশ লোকাল বোর্ডে ভালো কোনো পোষ্ট নেই এবং এর উপর সবাই বাংলা ব্যবহার না করে ইংরেজিতে অর্থ্যাৎ বাংলিশে সবাই লেখতেছে।" আমরা বাংলার জন্য রক্ত দিলাম কিন্তু যদি এই বাংলাতে না লেখি তাহলে কি লাভ হইলো এবং বাংলার নিজস্ব বর্ণ আছে। তাই আমাদের সকলের উচিত বাংলায় লেখা এবং এই লোকাল সেকশনে বাংলার সঠিক ব্যবহার করা। আর @Shohag123 আপনার হয়তো শুরুরদিকে বাংলাতে লেখতে সমস্যা হতে পারে, কিন্তু যখন প্রতিদিন বাংলায় লেখবেন তখন আর সমস্যাবোধ করবেন না । এটি আমারও শুরুদিকে হইছিল। আর মোবাইলে রিডমিক কিবোর্ডের "জাতীয়" সেটিংস এবং কম্পিউটারে অভরো কিবোর্ডের "ন্যাশনাল (জাতীয়)" সেটিংসটি ব্যবহার করতে পারেন । কারণ  রিডমিক কিবোর্ডের "জাতীয়" সেটিংস এবং কম্পিউটারে অভরো কিবোর্ডের "ন্যাশনাল (জাতীয়)" সেটিংসটির কিওয়ার্ড/বর্ণগুলোর অবস্থান একই রকম ।
বি:দ্র: উপরোক্ত ছবিটি আমার নিজের কম্পিউটার ব্যবহার করে স্ক্রিনশট নেওয়া ছবির অংশ ,যা আমি "Snipping Tool" সফটওয়্যার ব্যবহার করে নিয়েছি


#10
করোনা ভাইরাসের জন্য বেশ কিছু প্রজেক্ট সাকসেস হতে হতেও হচ্ছে না। 
আপনি  ঠিক বলেছেন Covid - 19 এর কারণে পুরো অনলাইন প্ল্যাটফর্ম
ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
আপনার কথাটি শুধুমাত্র সেন্ট্রালাইজ বা এককেন্দ্রিক ব্যবস্থাগুলোর ক্ষেত্রে সঠিক, কিন্তু ব্লকচেইনের প্রজেক্টের জন্য সম্পূর্ণ সঠিক নয়। আর যদি আপনি নতুন অল্টকয়েন প্রজেক্টের কথা বলেন, তাহলেও সেটি বাস্তবিক ক্ষেত্রে সঠিক নয়। কারণ যেসব প্রকৃত বা ভালো প্রজেক্ট এই ক্রিপ্টোকারেন্সি কিংবা ব্লকচেইনের দুনিয়াতে তাদের যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে কিংবা করে ,তারা কখনোই থেমে থাকবে না এবং তারা শুধুমাত্র বিনিয়োগকারীর অপেক্ষায় থাকে না। তারা অবশ্যই নিজেদের প্রজেক্টের সঠিক তত্ত্বাবধানের জন্য স্পন্সার/তত্ত্বাবধানকারী খুজে নেবে যেন বিনিয়োগকারী না হলেও প্রজেক্টের কাজ চলতে থাকে। আর যেসব নতুন প্রজেক্ট শুধুমাত্র উরা-ধুরা স্বপ্ন দেখায় হইটপেপারে বলে, আমরা ব্লকচেইন দুনিয়া এটা করব ওটা করব , আবার কম সবচেয়ে মূল্যের ২-১০গুণ মুনাফা পাবেন। এই ধরনের সকল প্রজেক্ট শুধুমাত্র বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে টাকা/অর্থ উত্তোলনের জন্য আসে। টাকা/অর্থ তোলা শেষে একটা ফালতু এক্সচেঞ্জে লিস্ট করে গায়েব হয়। তাই সকলে এই করোনার সময় যদি কোনো প্রজেক্টে বিনিয়োগ করেন কিংবা কোনো কয়েন/টোকেনে ট্রেড করেন। তাহলে অবশ্যই নিজেদের বিচার-বিশ্লেষণ করবেন এবং অন্যের কথায় ধনী হওয়া চেষ্টা না করায় ভালো।  Wink

Grin Grin বিভিন্ন নতুন অল্টকয়েন প্রজেক্টের বাস্তবতা  Grin Grin


#11
বিন্যন্স (Binance)এ কাজ করার জন্য আমাকে কি করতে হবে...

আগে আপনার বিন্যান্স সম্পর্কে পরিপূর্ন ধারনা থাকতে হবেð